পৌষ মাসের শেষ সপ্তাহজুড়ে কুষ্টিয়ার মিরপুর, ভেড়ামারা ও দৌলতপুর উপজেলার কিছু মানুষ বাড়ি বাড়ি ঘুরে মানিক পীরের গান গেয়ে ভিক্ষা করে। এই গান ও ভিক্ষা শেষ হয় পৌষসংক্রান্তি তথা পৌষ মাসের শেষ দিন সন্ধ্যায়। এই সন্ধ্যায় ‘জিলানে পর্ব’ করে গায়ক ছুকরিরা পরস্পরকে ভক্তি নিবেদন শেষে কোনো একটি বাড়ির উঠানে পাটি পেতে বসে। তখন গ্রামের মানুষ এসে তাদের দুধ, কলা, ক্ষির-পায়েস, মিষ্টি মুখে তুলে খাওয়ায়। তারপর সাত দিনের ভিক্ষা করা চাল-ডাল দিয়ে রান্না করা খিচুড়ি গ্রামের সবাইকে বিলিয়ে দেওয়া হয়।
মানিক পীরের গান মূলত গৃহস্থ বাড়ির মানুষ ও গরুর মঙ্গল কামনায় পরিবেশিত হয়ে থাকে। মন্দিরা, করতাল, ঢোল ইত্যাদি বাজিয়ে বাড়ির উঠানে এই গান পরিবেশিত হয়।
সাধারণত জন্ম পালা, ফোকরে পালা বা বিদায় পালা, জাহির পালা বা ভিক্ষে পালা, মৃত্যু পালা ও জিলানে পালা বা জিয়ন পালা নামের পাঁচটি পর্বে পাঁচটি ধুয়াযোগে মানিক পীরের গান পরিবেশন করা হয়। জিলানে পালা দিয়ে পৌষসংক্রান্তির মানিক পীরের গান সমাপ্ত হয়।
Read More >>
মানিক পীরের গান মূলত গৃহস্থ বাড়ির মানুষ ও গরুর মঙ্গল কামনায় পরিবেশিত হয়ে থাকে। মন্দিরা, করতাল, ঢোল ইত্যাদি বাজিয়ে বাড়ির উঠানে এই গান পরিবেশিত হয়।
সাধারণত জন্ম পালা, ফোকরে পালা বা বিদায় পালা, জাহির পালা বা ভিক্ষে পালা, মৃত্যু পালা ও জিলানে পালা বা জিয়ন পালা নামের পাঁচটি পর্বে পাঁচটি ধুয়াযোগে মানিক পীরের গান পরিবেশন করা হয়। জিলানে পালা দিয়ে পৌষসংক্রান্তির মানিক পীরের গান সমাপ্ত হয়।